Featured

Two of a kind

Yes, I do miss those days
those days of long talks
those days of melodiless singing;
I miss those afternoons,
when we came home together drenched in rain,
I miss those fights over nothing, all those arguments,
back then, how we together endured all the pain.

didi

Remember all those lies we told our mom and dad
and how we used to blackmail each other with them,
I miss those white lies you know!
Sometimes I wish things were just like the same.

 

Sometimes there are things in my life
only you will understand,
Birthdays – phone, whatsapp, paper wishes
remind me more of the cake from your hand!

 

You are like the wind from yesterday,
I know, all the time you are there for me,
But today I wish to feel the chill I used to,
the chill that used to lit my face up with glee.

I am the luckiest brother in the world,
I have the best friend, a guide, a sister like you
Distance can’t set our souls apart,
I will be always there for you.

To Apna Group…

Do you remember the days we lived?
The cups of chai, the strings of guitars, the plates from the mess,
The torn bed-sheets, the toothbrushes, the sandals outside the door;
Remember, how we used to sing and dance together?
Do you remember, all the drops of tear at those sleepless nights
The long walks, the poor jokes, the sounds of laughter, the random fights!!
The moments when we woke up together in our dreams,
The movie nights, the games, how our eyes held the joyous gleam!
Do you remember the days we lived!

Does your soul also bleed like mine,
when the pictures make the memories shine!
All the never ending words, all of our favourite song,
all those days, when we taught each other how to stay strong!
Do you get lost like me in those memory lanes
Do you also walk on the road, when it rains?

MVIMG_20190606_044123Over the Skype, we laugh, we recall the past,
With all the promises that the moments would last!
Cheers to the memories we made on the way,
Cheers to the moments- we make them stay;
We will cross our paths again sometime,
Will write our new stories- the stories of crime

 

The stories of new songs, the stories of our dreams,
How we will swim together against all the streams.
Even if for now the touch, the moments, the madness are gone,
Your part in my story will ever go on!

Bid Adieu

“And if I had the choice
Yeah, I’d always wanna be there
Those were the best days of my life”

5 years back a boy left home and came to CMI with a hint of mystery, a fear of change and a pain in the heart. Today the boy is leaving with the pain of losing his home again. This time he has all these reminiscing memories; memories that “warm you up from inside, but they also tear you apart”. Memories of all those sleepless days, all those long cs nights, the good old football days on and off the field, studying together, sleeping together, living together- sharing it all. From friends who guide you at all aspects of life to Guides who can be as close as a friend, I had it all. I miss all those addas in G22, long risk nights, all the cheers and jeers with the most amazing seniors I had. I miss all those excitements of never ending fifa games with the seniors whose rooms were, are and will always be open for me. I miss all the times I spent in my room with the best group of friends I ever had in my life- singing together, laughing together, backing each other in the most difficult times- I miss every ounce of it. Apna Group- the friendship, the care, the moments, the connection will always make me regret- why not earlier and why not a bit more? The most enthusiastic juniors, thank you for all the memories and two beautiful Tessellate s, that I will cherish forever.

FB_IMG_1565621765932

I will miss you all, you have changed me a lot. The boy coming out is not at all same with the boy entered. Every bit of change will remember you, every bit of your memory will refresh me in the upcoming days. I hope, our paths will again cross sometimes somewhere, where we will sit down and cherish these memories, will laugh at the silliest jokes we ever made, the days we ever lived together- the days too nostalgic to spend again, the life too wonderful to live again. Isn’t the friendship day the most fitting day to end this journey? Good bye, good luck and cheers to a new PhD life and much more to come…

দুর্গাপুজো

দুর্গাপুজো ..চারিদিকে হৈহৈ রৈরৈ, কী বা আছে এমন ? চারটে তো মাত্র দিন? মা এই আসবে, আর এই চলে যাবে, তার জন্য কেন একবছর ধরে অপেক্ষা করে থাকা? সারাবছরের স্কুল, কলেজ, অফিস এই কর্মব্যস্ত জীবন থেকে মুক্তি পাবো বলে? নাকি সব বাঁধন ভুলে গিয়ে মন খুলে আনন্দ করবো বলে?

বেশ ছোট্টবেলার কথায় যাওয়া যাক, তখনো বন্ধুদের সাথে একা একা রাস্তায় বেরোনোর মতো বয়স হয়নি আমার, তখন বাবার হাত ধরেই লাফিয়ে লাফিয়ে সকাল বিকেল উত্তর-কলকাতা, দক্ষিণ-কলকাতা চষে বেড়ানো | বাবার ও এনার্জি ছিল বটে !! চারিদিকে এতো মানুষের ভিড়, আলোর রোশনাই, ফুচকা-আলুকাবলি-আইসক্রিম এর টান, বেলুন ফাটার শব্দ ..বাচ্চা-আমি র রক্ত তো তখন ফুটছে | সারাবিকেল, সারাসন্ধ্যে হেটে হেটে ঠাকুর দেখে, কলেজ-স্কোয়ারে রাত সাড়ে এগারোটাতে এসে দুবার পাক খাওয়া লম্বা লাইনটা দেখেও আমি যখন বায়না করলাম, বাবা এই ঠাকুরটাও দেখবো, বাবার মুখে কিন্তু না নেই!! মনে আছে, ভিড় কম হবে বলে প্রতিবারই নবমী র দিন সকালে বাবা র সাথে কুমোরটুলি র ঠাকুরটা দেখে আসতাম আর বন্দুক দিয়ে বেলুন ফাটানোর সময়ে ভাবতাম, কবে বাবা র মতো ভালো বেলুন ফাটাতে পারবো | ছোটবেলাটা হারিয়ে গেছে, কিন্তু বেলুন ফাটানোর পাগলামো টা কিন্তু রয়েই গেল; গ্র্যাজুয়েশনের দ্বিতীয় বছর- বড় আমি ও সুমনদা, প্রান্তরদা, রাজর্ষি র সাথে বেরিয়ে বেলুন ফাটিয়েছিলাম – হ্যাঁ তখন আমার নিশানা বাবার মতই নিপুণ| পুজোর পর পর ই স্কুল এ পরীক্ষা থাকতো, তাই দশমী টা আসলেই মনটা খারাপ হয়ে যেত. মনে হতো, এতো কিসের তাড়া মা দুর্গার? সারাটা বছর না হোক, আর কটা দিন তো থেকে গেলেই পারে!!

একটু যখন বড়োর দিকে, তখন একবার শুরু হলো, পাড়ার সবাই মিলে সারারাত ঠাকুর দেখার রেওয়াজ!! সে আরেক আনন্দ, পাড়ার সব কাকু-কাকিমা, ভাই-বোন, বন্ধুরা মিলে বড়ো বাস এ লাফালাফি-ঝাপাঝাপি করে নতুন জামা-প্যান্টের দফারফা করে ফেলা, রাস্তায় বিশাল জোরে জোরে ভেপু বাজানো- সেই তখনি উপলব্ধি করেছিলাম প্রথম, সারারাত জেগে ঠাকুর দেখার কি আনন্দ !! আর একটা ব্যাপার ছিল তখন, যা বহুবছর ধরে মিস করি আমি, সেটা হলো দিদির সাথে পুজোয় বেরোনো | বাবা মা এর অনুশাসনের থেকে আমার জন্য একটুকরো মুক্তি বলতে ছিল আমার দিদি ই.. হেদুয়ার মোর দাঁড়িয়ে আইসক্রিম ই হোক বা রোল-সেন্টারে র রোল ই হোক, ওই সন্ধ্যেটা আমার জন্যে ছিল ইস্পেশাল |

এবার আস্তে আস্তে বড়ো হলাম,১৬ -১৭ টা দুর্গাপুজো কাটিয়ে ফেলার পর, একটু ডানা পালক গজালো, চেন্নাইতে পাকাপাকি ভাবে ৫ বছরের জন্য সেট্লড হলাম |

durgaপুজোর ওই ৪ টি দিনের জন্য বাড়ি যাওয়া শুরু, আস্তে আস্তে অনুমতি পেলাম বন্ধুদের সাথে বেরোনোর | এতোবছরে একটি জিনিস কিন্তু কনস্ট্যান্ট ছিল, ষষ্ঠীর দিন মা এর সাথে গিয়ে লাইন দিয়ে ষষ্ঠী-তলায় ষষ্ঠী পুজো দেওয়া.. সক্কালবেলা ওই পুজো দিতে যাওয়ার সময়ে ঠাকুরের প্রসাদের নাম করে কেনা আহিরীটোলার বিষ্ণু মিষ্টান্ন ভান্ডারের গুজিয়া আর রসগোল্লার পায়েস টা যেন অমৃত !! যাই হোক, এবার আসি বন্ধুদের কথায় ! সারাবছরে ওই যখন অনুব্রত, ফাল্গুনী, ঈশিতা, সোমনাথ, শিউলি, সপ্তর্ষি এদের সঙ্গে প্রথম দেখাটা হয়, জীবনের সকল জতিল-কুটিল গল্পের ভান্ডারটা সাজিয়েই নিয়ে আসি আমরা, যেন গল্পগুলো এই দিনটার ই প্রতীক্ষায় বসে ছিল মুক্তির আশায়, কখন ফেসবুক এর গন্ডিটা পেরোতে পারবে !! প্রথমবার আমি আর অনুব্রত পা এ হেটে পুরো সাউথ- কলকাতা র সব বিখ্যাত ঠাকুরগুলো দেখেছিলাম, যাদবপুর এর দিকের শেষ ঠাকুরটা দেখে চরম ক্লান্ত হয়ে যখন দুজনে মেট্রো স্টেশনে বাড়ি ফেরার জন্য এসে বসেছি, তখন যেন বেশ দিগ্বিজয় করে ফেলেছি, এরম উপলব্ধি হচ্ছিলো আমাদের !! আর সাথে সাথেই পরের দিনের সিনেমা দেখার আর ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যানটাও সেরে ফেলা ! আগেরবার এ অনুব্রত আর শিউলি র সাথে বেরিয়ে হঠাৎ করে অয়নদার সাথে পরিচয় হওয়া আর ঘোরাটাও বেশ মনে ধরেছিলো !

ওই  B.Sc. 2nd Year এই শেষবারের মত দুর্গাপুজো- এ কোলকাতা আসা। চেন্নাই এ গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকবার দুর্গাপুজো কাটিয়েছি, মজা-খাওয়াদাওয়া সবই হয়েছে, কিন্তু সেই আবেগটা পাইনি সেখানে।

আগামী কয়েক বছরে এটাই বোধহয় আমার শেষ দুর্গাপুজো। বাইরে প্রবাসী বাঙালীদের পুজোয় আর যাই হোক, এই আবেগ খোঁজার মূর্খতা আমি করবো না- দুধের স্বাদ কি কখনো ঘোলে মেটে?  মহালয়ার দিন ভোর চারটের সময় রেডিও টা চালিয়ে  মনটা খারাপ হবে জানি, সকালে উঠে whatsapp এ বন্ধুদের শুভ পঞ্চমী মেসেজগুলো দুঃখটা আরও বাড়িয়ে দেবে এও জানি। মা যখন ভিডিও কলে মাথায় ষষ্ঠীতলার ফুল ছোঁয়াবে- অনুব্রত যখন ফোনে এগডালিয়া র প্যান্ডেলটা কিরম সুন্দর হয়েছে তার বর্ণনা দেবে- শিউলি যখন মেসেজ এ বলবে আমার সাথে হাত ধরে ঘোরাটা ও কিরকম মিস করছে- তখন অলক্ষ্যে হাসবে বিধাতা- “You can leave the city of joy, but the city never leaves you!”

দুর্গাপুজো টা আসলে কোনো উৎসব নয়, দুর্গাপুজো মানে আরেকবার মা বাবা কে দেখতে পাওয়া, আরেকবার বাড়ি যাওয়া, আরেকবার বন্ধুগুলো র সাথে মজা-আড্ডা- খুনসুটি !!

দুর্গাপুজোটা একটা emotion !!

কেমন আছিস তুই ?

কেমন আছিস তুই?
সত্যি আমরা এখন আগের মতো আর ছোটোটি নেই |
এখনো কেউ গাল টিপে দেয় আদর করার ছলে?
এখনো কি ঝাঁপিয়ে বেড়াস বৃষ্টিজমা জলে?
এখনো কেউ ছুটে বেড়ায় তোর সাথে খালি ট্রামে,
তোর সাথে কেউ স্কুল পালায়, পেটব্যথার নামে?
টিফিন গুলো এখনো কি কেউ ভাগ করে তোর সাথে?
বল কিনতে জমানো পুরো টাকাটা কেউ তুলে দেয় তোর হাতে?

child

পরীক্ষায় উত্তর কি এখনো কেউ ফিসফিসিয়ে বলে দেয় তোর কানে?
বল না, নতুন কি কেউ এখন তোর সিক্রেট গুলো জানে?
দুঃখ হলে এখনো কেউ ওই বাজে জোকস গুলো শোনায়?
তুই কাঁদলে, এখন কারোর জল আসে চোখের কোনায়?
টিউশনের পর খেলার জন্য মায়ের কাছে এখনও বায়না করিস?
একসাথে ওই নর্দমার গোল্ডফিশ গুলো এখন তুই ধরিস?
বাবার সইটা এখনো কেউ ভালো নকল করতে পারে?
ছাদে লুকিয়ে তোর তোপসে হওয়ার অভিনয়টা এখন কেও কি করে?

হারিয়ে গেছে ফেলুমিত্তির, আর ওড়ে না খেলার মাঠের ধুলো,
হারিয়ে গেছে রংপেন্সিল, ডুবে গেছে ওই কাগজের নৌকাগুলো।
হারিয়ে গেছে সব বকুনি, বৃষ্টিদিনে কাদামাখার খেলা,
শুধু এই স্মৃতি গুলো আঁকড়ে ধরেই বেঁচে আছে আমার ছেলেবেলা।
পিঠে স্কুলব্যাগ, ছোট্ট কেডস আর খিলখিলিয়ে হাসিটা তোর হারিয়ে গেল কই?
বল না, বড় হয়ে গিয়ে ঠিক কেমন আছিস তুই?

তোর জন্য

এই কবিতাটা না শুধু তোর জন্য
হয়তো কোনো ছন্দ নেই, কোনো অন্ত্যমিল নেই,
তবে এই কবিতাটার না একটা মন আছে|
সে মন কখনো শান্ত
কখনো বা বড়ই চঞ্চল, বড়ই অবুঝ|
সে মনটা সামলে রাখার দায়িত্ব কিন্তু তোর ,
তাই এই কবিতাটা শুধু তােরই জন্য|

466px-Yin_yang

এই কবিতাটায় না কােনাে ছন্দ নেই জানিস,
তবে এই কবিতাটায় একটা প্রেম আছে |
সেই প্রেম যে তোর ভোরেরবেলার শিউলিফুলের ঘ্রান,
সেই প্রেম যে তোর বসন্তের ঘুমভাঙানিয়া কােকিলের কুহুতান|
কোনো মেঘলা দিনের বিষাদঘন ক্লান্ত এক দুপুর,
এই প্রেমটাই তোর সঙ্গী জানিস, তোর গলার সুর|
এই প্রেমটাই তোর মধ্যরাতের হঠাৎ টেলিফোন,
কত না মুহুর্তের আদানপ্রদান, নিতান্তই গোপন;
কবিতাটাকে সযত্নে ভালােবাসিস রে,
কবিতাটা কিন্তু শুধু তোরই জন্য |

তবুও এই কবিতার কোনো অন্ত্যমিল নেই,
তবে কবিতাটার না একটা স্বপ্ন আছে|
স্বপ্ন দেখে তোর সাথে মোর বৃষ্টিভেজা দিন,
নিত্যদিনের হারিয়ে যাওয়া, স্বপ্ন ক্লান্তিহীন|
স্বপ্ন দেখে একসাথে চল ঘুরে আসি ভুবনডাঙার মাঠ,
স্বপ্ন দেখে অনি-লতার শান্তিনিকেতনী রাত|
তাই বলছিলুম কি, কবিতাটাকে নিজের কাছে আগলে রাখিস জোর
কবিতাটায় না একটা আমি আছি, যে শুধুই তোর|